This is default featured slide 1 title
This is default featured slide 4 title
 

পরিমেল – বন্ধ

সোসাইটিজ রেজিষ্ট্রেশন এ্যাক্ট,১৮৬০ (১৮৬০ সালের ২১ নং আইন )

২১নং ধারা মোতাবেক নিবন্ধনকৃত

 

‘‘ইন্টারন্যাশনাল  হিউম্যানরাইটস্  ক্রাইম  প্রিভেনশন  ফাউন্ডেশন ’’( আই, এইচ, সি, পি, এফ )

‘‘INTERNATIONAL  HUMANRIGHTS  CRIME  PERVENTION  FOUNDATION’’ (IHCPF)

                                                                                            ‘‘এর’’

                                                                                    ‘‘সংঘ স্বারক’’

                                                          ‘‘MEMORANDUM  OF  ASSOCIATION’’ 

(ক) এই সোসাইটির নামঃ- ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস ক্রাইম প্রিভেনশন ফাউন্ডেশন। ( আই,এইচ,সি,পি,এফ )
(খ) রেজিষ্টার্ড কার্যালয়ঃ- কালীগঞ্জ পশ্চিম পাড়া চৌধূরী বাজার রোড, পোঃ শুভাঢ্যা, দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০।
(গ) কর্ম এলাকাঃ- সমগ্র বাংলাদেশ সহ আর্ন্তজাতিক।
(ঘ) উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যঃ- আর্ন্তজাতিক ও বাংলাদেশের মানবাধিকার সংক্রান্ত কার্যক্রম পর্যালোচনা করা ও মানবাধিকার লংঘণ ও মানবাধিকার দুর্নীতির রিপোর্ট সংগ্রহ করা এবং বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সহ আর্ন্তাজাতিক মানবাধিকার কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা। আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত একটি কল্যাণমূখি, অরাজনৈতিক, অলাভজনক, দাতব্য বেসরকারী সোসাইটি। নিম্নে বর্ণিত সকল উদ্দেশ্যাবলী বাস্তবায়নের পূর্বে সরকার/সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের/ উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণের পর কার্যক্রম আরম্ভ হইবে এবং এ্যাক্ট ১৮৬০ এর ২০ ধারার বিধানের পরিপন্থ উদ্দেশ্য/ উদ্দেশ্যাবলী অকার্যকর বলিয়া গণ্য হইবে।

১। আর্ন্তজাতিক ও বাংলাদেশের মানবাধিকার সংক্রান্ত দারিদ্র মানুষের মধ্যে যে কোন জনহিতকর বা দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনা করা।
২। স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়, মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিম খানা, গির্জা ও মন্দির প্রতিষ্ঠা করে সাহিত্য কলা, ধর্মীয় ও বিজ্ঞান শিক্ষার কার্যক্রম গ্রহণ।
৩। সাধারন মানুষের (শিক্ষিত/ অর্ধশিক্ষিত) মধ্যে পাঠাগার/ পাঠক প্রতিষ্ঠা করে পাঠাভ্যাস গড়ে তোলার ব্যাপারে সচেতন করা।
৪। অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত মানব গোষ্ঠিকে উন্নত পদ্ধতিতে শিক্ষামূলক কার্যক্রম কৃষি শিক্ষামূলক কার্যক্রম গ্রহনের মাধ্যমে কর্ম দাতার বৃদ্ধির উদ্দেশ্য প্রশিণের ব্যবস্থা নেওয়া/ গ্রহণ।
৫। গরিব ও দুস্থ মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা ও পারিবারিক স্বাস্থ্যর কার্যক্রম গ্রহণ ও হেলথ কার্ড চালু করা।
৬। অবহেলিত দারিদ্র পীড়িত মানুষের মধ্যে ত্রান সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম গ্রহণ।
৭। ইসলামি শিক্ষার মান উৎকর্ষ সমাধনের নিমিত্তে মসজিদ/ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করে গরীব আলেম ও ওলামাদের মধ্যে বিনামূল্যে বই সরবরাহ করা।
৮। সামাজিক প্রতিবন্ধিদেরকে পুর্নবাসনের লক্ষে পরিকল্পনা গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা।
৯। কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়ন ও কল্যাণ এবং শিল্প শ্রমিকদের কল্যাণ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
১০। বনায়ন, পারিবারিক/ সামাজিক বনায়ন ও পরিবেশ উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
১১। আর্ন্তজাতিক/ জাতীয়/ আঞ্চলিক/ বিভিন্ন স্বেচ্ছা সেবী প্রতিষ্ঠান সমূহের মধ্যে সমন্বয় সাধন সংক্রান্ত কর্মসূচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
১২। মুক্তি যোদ্ধা ও মুক্তি যুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন এবং মুক্তি যোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবয়ন করা।
১৩। মানুষের মধ্যে/ জনসাধারনের ভিতর সাহিত্য বিষয়ক কার্যক্রম প্রচার করা।
১৪। প্রত্ত্বতাত্বিক ও ঐতিহাসিক নিদর্শন প্রচার বা শিক্ষা মূলক গবেষনার কার্যক্রম গ্রহণ।
(ঙ) সোসাইটির স্বার্থে সব ধরনের দান, উপহার, চাদাঁ গ্রহণ (বৈদেশিক দান, সাহায্য ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে  ১৯৭৮ এর স্বেচ্ছাসেবী (তৎপরতা) রেজুলেশন অর্ডিনেন্স নং ১৯৭৮ প্রযোজ্য) এবং উক্ত দান, মুঞ্জরী, সাহায্য গ্রহনের মাধ্যমে বিভিন্ন তহবিল সংগ্রহ, অর্জন ও সম্পদ ও সম্পত্তির রক্ষণা-বেক্ষণ।
(চ) ফাউন্ডেশনের আয় কেবলমাত্র উহার উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাবে। কোন আয় সদস্যদের মধ্যে লাভ বা বোনাস বা বেতন ভাতা, পকেটমানী, সম্মানী আকারে বা অন্য কোন আকারে বণ্টন করা যাইবে না।
(ছ) অবসায়নঃ যদি কোন সুনির্দিষ্ট কারণে প্রতিষ্ঠানের মোট সদস্যের পাচঁ ভাগের তিন ভাগ সদস্য সংস্থার অবসান চান তবে যথানিয়মে এবং সোসাইটি রেজিষ্ট্রেশন আইনের বিধান অনুযায়ী উহা অবিলূপ্ত করা যাইবে। অবিলূপ্তকালে দায়-দেনা পরিশোধান্তে ফাউন্ডেশনের কোন উদ্বত্ত সম্পদ থাকিলে উহা এই ফাউন্ডেশনের উদ্দেশ্যের সমতুল্য উদ্দেশ্য সম্পন্ন অন্য কোন সংগঠন বা সোসাইটির নিকট হস্তান্তর করা হইবে। কোন অবস্থায়ই উক্ত বিষয় সম্পদ ফাউন্ডেশনের সদস্যগনের মধ্যে বণ্টন করা যাইবে না।

                                                                    দি সোসাইটির রেজিষ্ট্রশন এ্যাক্ট,১৮৬০
                                                                        (১৮৬০ সালের ২১ নং আইন)
                                                                   ২১ নং ধারা মোতাবেক নিবন্ধনকৃত
                             ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস ক্রাইম প্রিভেনশন ফাউন্ডেশন (আই,এইচ,সি,পিএফ)

                                                     (আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অপরাধ দমন সংস্থা)

                                                                                    ‘‘এর’’
                                                                               ‘‘গঠনতন্ত্র’’
                                                       ‘‘ARTICALES  OF  ASSOCIATION’’

১। গঠনতন্ত্রঃ- গঠনতন্ত্র বলতে ইন্টরন্যশনাল হিউম্যানরাইটস ক্রাইম প্রিভেনশন ফাউন্ডেশন-এর গঠনতন্ত্রকে বুঝাবে।
২। লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ- এই ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সংঘ স্বারকে বর্ণিত আছে।
৩। ফাউন্ডেশনঃ-ফাউন্ডেশন বলতে ইন্টারন্যশনাল হিউম্যানরাইটস ক্রাইম প্রিভেনশন ফাউন্ডেশন বুঝাবে (আইএইচসিপিএফ)
৪। পরিচালনা পরিষদঃ- পরিচালনা পরিষদ বলতে পরিচালনা পরিষদকে বুঝাবে।
সদস্যদের শ্রেণীবিভাগঃ- ইহা নিম্নলিখিত ধরনের হবে-
ক) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
খ) দাতা সদস্য।
গ) আজীবন সদস্য।
সদস্য হবার যোগ্যতাঃ-
ক) প্রতিষ্ঠাতা সদস্যঃ- যে সকল সদস্যগণ এই প্রতিষ্ঠান স্থাপনের স্বাক্ষর দাতা হবেন তারা সকলেই প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন।

খ) দাতা সদস্যঃ- ১৫,০০০/- (পনের হাজার) টাকা প্রদান করলে কোন ব্যক্তি দাতা সদস্য হইতে পারবেন। কিন্তু তাদের কোন ভোটাধিকার থাকবে না।

গ) আজীবন সদস্যঃ- যে কোন বাংলাদেশী নাগরিক এককালীন ২৫,০০০/- (পচিঁশ হাজার) টাকা মাত্র দান করে আজীবন সদস্যপদ লাভ করতে পারবেন।

৫। সদস্য ভর্তির নিয়মাবলীঃ-

ক) কেবল মাত্র বাংলাদেশী নাগরিক এবং উৎসাহী সমাজকর্মী এই সোসাইটির সদস্য হতে পারবেন।

খ) সোসাইটি কর্তৃক নির্ধারিত আবদনপত্রের মাধ্যমে ২০/- (বিশ) টাকা ফি সহ চেয়ারম্যান/সেক্রেটারী বরাবরে জমা দিতে হবে।

গ) সোসাইটির আদর্শ ও উদ্দেশ্যাবলীতে অনুগত হতে হবে।

ঘ) সদস্যদের বয়স ১৮ (আঠারো) বছরের কম হবে না এবং সমমান ও সৃজনশীল হতে হবে।

ঙ) ভীর্তি ফি ১০০/- (একশত) টাকা এবং মাসিক চাঁদা ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা হিসাবে পরিশোধ করতে হবে।

চ) সেক্রেটারী জমাকৃত সকল ধরনের সদস্য আবেদনপত্র স্ত্র“টিনাইজ করে কার্যকরি পরিষদ/ সাধারণ পরিষদ কর্তৃক অনুমোদনের জন্য পেশ করবেন এবং অনুমোদন সাপেক্ষে সদস্য খাতায় লিপিবদ্ধ করবেন।

৬। সদস্যদের অধিকার ও সুবিধা আজীবন সদস্য ব্যতীত সকল সদস্যের ভোটাধিকার ও নির্বাচনে অংশগ্রহনের অধিকার
সংরক্ষিত থাকবে। আজীবন সদস্য সোসাইটির উন্নয়ন ও বৃহত্তর স্বার্থে পরামর্শদান বা নির্বাচন পরিষদের সদস্য হিসাবে কাজ করবেন।
৭। পদত্যাগ ও সদস্যপদ বিলূপ্তি এবং পুনঃ ভর্তিঃ-যে কোন সদস্য তার পদ নিম্নলিখিত কারণে হারানো/ বাতিল/ খারিজ বলে বিবেচ্য হতে পারেঃ-
ক) যদি স্ব-ইচ্ছায় পদত্যাগ করেন,
খ) যদি মানষিক ভারসাম্য হারান,
গ) যদি পর পর তিন সভায় অনউপস্থিত থাকেন বা কাজে অনিশ্চয়তা বা অপকর্মন্য হয়ে পড়েন।
ঘ) যদি সোসাইটির স্বার্থের পরিপন্থি কোন কাজ করে বা তার স্বভাবের/ আচরণ সোসাইটি
পরিপন্থি অথবা তহবিল তসরূপের কারন ঘটে।
ঙ) সদস্য পদ প্রাপ্তির পর ৬ (ছয়) মাস চাঁদা অনাদায়ের কারণে।
চ) কোন সদস্যের মৃত্যু হলে, উম্মাদ বা পাগল হলে বা আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত
হলে তার সদস্য পদ বাতিল বলে গন্য হবে।
ছ) কোন সদস্য পদ হারালে তার ভুলের জন্য মা প্রার্থনা করলে এমন সদস্যকে পুনরায়
ভর্তির জন্য নতুনভাবে আবেদন করতে হবে এবং সদস্য ভর্তির নিয়মাবলী – ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৮। সাংগঠনিক কাঠামো
প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থপনার জন্য সাংগঠনিক কাঠামো হবে ৩টি যথা- (১) সাধারণ পরিষদ (২) কার্যনির্বহী পরিষদ (৩) উপদেষ্টা পরিষদ।
(ক) সাধারণ পরিষদঃ-সকল সদস্য নিয়ে গঠিত হবে সাধারণ পরিষদ। তবে সাধারণ পরিষদের সদস্য সংখ্যা কোন উর্ধ্ব সীমা থাকবে না।
(খ) কার্যনির্বাহী পরিষদঃ- সাধারন পরিষদ একটি ৭ (সাত) সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরি পরিষদ নিয়োগ বা নির্বাচন করবে। কার্যনির্বাহী পরিষদ সদস্য সংখ্যা ৭ জন অবশ্যই নিম্ম লিখিত নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়ে গঠিত হতে হবেঃ-
১) চেয়ারম্যান  ১ (এক ) জন।
২) ভাইস চেয়ারম্যান  ১ (এক ) জন।
৩) মহা -সচিব   ১ (এক ) জন।
৪) যুগ্ন – সচিব  ১ (এক ) জন।
৫) আর্ন্তজাতিক সচিব  ১ (এক ) জন।
৬) অর্থ সচিব  ১ (এক ) জন।
৭) সদস্য ১ (এক ) জন।
সর্ব মোট ৭ (সাত) জন।

১। প্রশাসনিক ব্যবস্থাঃ- কার্যনির্বাহী পরিষদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব
ক) সোসাইটির প্রয়োজনীয় খরচের অনুমোদন করা,
খ) বিশেষ কার্য প্রয়োজনীয় খরচের অনুমোদন করা,
গ) সভা করার দিন, তারিখ সময় ও স্থান ও সভার এজেন্ডা গ্রহণ করা।
ঘ) সোসাইটির সকল হিসাব/ নিকাশ, খরচের ভাউচার হিসাব বই ও ক্যাশ বই পরীক্ষা নিরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা।
ঙ) নিবন্বিকরণ কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন ক্রমে কর্মচারী নিয়োগ করা এবং সকল কর্মচারীর বেতন নির্ধরণ করা।
চ) সোসাইটির প্রশাসনিক আর্থিক ও প্রোগ্রাম পরিচালনার দায়িত্ব পালন করা।
ছ) কার্যনির্বাহী পরিষদ সকল প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা পরিচালনা, বাস্তবায়ন এবং কর্মকর্তাদের/ কর্মচারীদের দায়িত্ব নির্ধারণ করবেন।
জ) সোসাইটির প্রয়োজনীয় অর্থ খরচের পূর্বে ব্যাংক থেকে উত্তোলনের জন্য অনুমোদন করা।
১০। কার্যকরি পরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ কর্মকর্তাদের মতামত দায়িত্ব ও কর্তব্য।
ক) চেয়ারম্যানঃ-
তিনি সোসাইটির সাংবিধানিক ও নির্বাহী প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করিবেন। তিনি সকল প্রকার কর্মী ও কর্মকর্তার নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করিবেন এবং সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠিপত্রে, যে কোন চুক্তিপত্রে সভাপতি অথবা সভাপতির মনোনীত প্রতিনিধি স্বাক্ষর করিবেন। সকল সভায় তিনি সভাপতিত্ব করবেন। কোন বিষয়ে সমান সমান ভোট পড়িলে সভাপতি নিজ সিন্ধান্তে ভোট প্রয়োগ করিতে পারিবেন। যদি পরিচালনা পরিষদের অধিকাংশ সদস্যগণ দুর্নীতি পরায়ন বলিয়া বিবেচিত হয়, অথবা সংবিধান বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হয় অথবা অন্য কোন পরিবেশগত জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে সভাপতি তাহার জরুরী মতা মতবলে পরিচালনা পরিষদ ভেঙ্গে দিয়ে (তিন) সদস্য বিশিষ্ট একটি এডহক কমিটি গঠন করিতে পারিবেন। পদাধিকারবলে তিনি এডহক কমিটির চেয়ারম্যান থাকিবেন। উক্ত এডহক কমিটি ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে পরবর্তী নির্বাচন সম্পন্ন করিবেন। সভাপতির অনুমতি সাপেক্ষে সর্ব কার্য সম্পন্ন হইবে।

খ) ভাইস চেয়ারম্যানঃ-
চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে সকল দায়িত্ব পালন করিবেন।
গ) মহা-সচিব/ সেক্রেটারী জেনারেলঃ-
১) নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব প্রাপ্ত হইবেন।
২) সংস্থার সার্বিক উন্নয়নে সর্বদাই সভাপতি সহ সকল নির্বহী সদস্যদের সাথে যোগযোগ, চুক্তিপত্র সম্পাদন,আলাপ-আলোচনা এবং পরামর্শ বজায় রাখিবেন।
৩) সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠিপত্র লেখা ও আদান প্রদানের ব্যবস্থা করিবেন।
৪) সোসাইটির কার্যক্রম প্রস্তাবনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন কার্যনির্বাহী সদস্যদের সমন্বয় সাধন করিবেন।
৫) সোসাইটির সকল প্রকার কাগজপত্র, তথ্য ও দলিল রাক্ষণা বেক্ষণ করিবেন।
৬) সকল প্রকার বিলভাউচার, লেনদেন সংক্রান্ত কাগজপত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করিয়া অনুমোদন করিবেন।

৭) প্রশাসন, প্রকল্প তৈরি, বাজেট তৈরি, কার্যক্রম বাস্তবায়ন, মূল্যায়ন ইত্যাদি সর্বাদিক সহায়তা করিবেন।
৮) সুষ্ঠ প্রশাসন ব্যবস্থায় সোসাইটির সকল কর্মচারীদের ছাটাই, নিয়োগ ও কর্মচুক্তির ব্যাপারে চূড়ান্ত মতামতের অধিকারী হইবেন।
৯) সকল ধরনের সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করিবেন ও বিতরনের ব্যবস্থা করিবেন।
১০) সকল ধরনের সভা আহবানে দিন, তারিখ সময় স্থান এবং এজেন্ডা উল্লেখ করিয়া নোটিশ লিখিয়া বিতরণের ব্যবস্থা করিবেন।

১১) অর্থ সম্পাদক কর্তৃক মাসিক, ত্রৈমাসিক, বার্ষিক জমা খরচের হিসাব প্রস্তুত করিয়া নিবেন এবং যথাক্রমে সভায় অনুমোদন ও গ্রহণ করার ব্যবস্থা নিবেন।
১২) নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অর্পিত যে কোন কর্তব্য পালন করিবেন ও সাংগঠনিক কর্তব্য পালনে সচেষ্টা হইবেন।
১৩) সাধারণ সম্পাদক সোসাইটির হিসাব নিকাশের খাতাপত্র যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ রাখার ব্যবস্থা করিবেন।
ঘ) যুগ্ম – সচিব/জয়েন্ট সেক্রেটারীঃ- সেক্রেটারীর অনুপস্থিতিতে সকল দায়িত্ব পালন করবেন।
ঙ) আর্ন্তজাতিকত সচিবঃ- আর্ন্তাজাতিক বিষয়ক সকল প্রকার কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। চেয়ারম্যান এর অনুমোদনক্রমে/কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার লংঘনের রিপোর্ট তৈরি করবেন।
চ) অর্থ সচিব/কোষাধ্যক্ষ্যা:-অর্থ সচিব মহা-সচিবকে আর্থিক বাজেট প্রণয়নে সহায়তা করবেন। দৈনদিন আয়ব্যায়ের হিসাব সংরক্ষণ, মাসিক আয় ব্যায়ের আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি ও মহা-সচিবকে অবহিত করবেন। তিনি হিসাব সংক্রান্ত যাবতীয় দায় দায়িত্ব পালন করবেন। মাসিক প্রতিবেদন তৈরি করে চেয়ারম্যানের নিকট হতে অনুমোদন গ্রহণ করবেন।
১১। উপদেষ্টা পরিষদঃ-৩ (তিন) সদস্য সমন্বয়ে ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হইবে। তাহারা সোসাইটির উন্নতিকল্পে বিভিন্ন উপদেশ দিবেন। উপদেষ্টা পরিষদ (৩) তিন) বৎসরের জন্য নিযুক্ত হবেন। তাদের কোন ভোটাধিকার ক্ষমতা থাকবে না।
১২। নির্বাচনঃ- সকল ধরনের নির্বাচন প্রস্তাবনা ও সমর্থনের মাধ্যমে অথবা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচন বা মনোয়ন হতে পারে।
১৩। নির্বাচন পদ্ধতিঃ- নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না বা সদস্য নন এমন ৩ (তিন) জন সদস্যদের বা ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিটি গঠন করা যেতে পারে।
১৪। ভোটের প্রণালীঃ- এক ব্যক্তি এক ভোটের অধিকারী হবেন এবং একটি ভোট প্রদান করবেন কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে ভোট দেয়া যাবে না।
১৫। নির্বাচন মেয়াদকালঃ- নির্বাচন মেয়াদ কাল হবে ৫ (পাঁচ) বছর। মেয়াদ শেষের কমপক্ষে ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিন আগে কার্যকরী পরিষদ যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান ও দায়িত্বভার হস্তান্তর করার ব্যবস্থা করবেন।
১৬। সভার নিয়মাবলীঃ-
ক) সাধারণ সভাঃ- সাধারন সভা প্রতি বছর অন্তর অন্তর অনুষ্ঠিত হতে হবে ১৫ (পনের) দিনের নোটিশের এবং ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) কোরামের প্রয়োজন হবে।
খ) কার্যনির্বাহী সভাঃ- কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা কমপক্ষে বছরে ৪ (চার) টি আহবান করতে হবে। ৭ (সাত) দিন পূর্বে তারিখ সময়, স্থান ও সূচীসহ নোটিশ প্রদান করতে হবে। এ সভার কোরাম হবে ২/৩(দুই তৃতীয়াংশ)
গ) জরুরী সভাঃ- (১) সাধারণ সভা ৩ (তিন) দিনের নোটিশে আহবান করা যাবে।
(২) কার্যনির্বাহী সভা ২৪ (চব্বিশ) ঘন্টার নোটিশে ডাকা যাবে। ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) কোরাম হবে।
ঘ) বিশেষ সাধারণ সভাঃ- যে কোন বিশেষ কারণে/বিশেষ সভা ২১ দিনের নোটিশে আহবান করতে হবে। তবে এ সভায়/বিশেষ বিষয় ছাড়া অন্য কোন বিষয়ের আলোচনা বা সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। বিশেষ এজেন্ডা লিপিবদ্ধ করে যথারীতি নোটিশ প্রদান করতে হবে।
ঙ) তলবী সভাঃ-
১) কমপক্ষে ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) সদস্য সভার কর্মসূচী (এজেন্ডা) বা উদ্দেশ্য ব্যক্ত করে সকলেই স্বাক্ষর দান করে তলবী সভার নোটিশ কেবলমাত্র সোসাইটির ঠিকানায় সভাপতি/মহাসচিব এর কাছে জমা দিতে পারবেন।
২) নির্বাহী পরিষদ বা নির্বাহী কর্মকর্তা ২১ (একুশ) দিনের মধ্যে তলাবী সভার আহবান না করলে তলবী সদস্যবৃন্দ নোটিশ জমার ৩ (তিন) মাসের মধ্যে সভা আহবান করতে পারবেন তবে তলবী সভা প্রতিষ্ঠানের অফিসে ডাকতে হবে।
চ) মূলতবী সভাঃ
১) সাধারণ সভা নির্ধারিত সময়ের সর্বোচ্চ ৩০ (ত্রিশ) মিনিট দেরীতে আরম্ভ করা যাবে অন্যথায় স্থগিত হবে।
২) সাধারন সভা ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) কোরামের অভাবে স্থাগিত হলে ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে পরবর্তী সাধারণ সভার নোটিশ প্রদান করা হবে এবং ঐ স্থাগিত সাধারণ সভাতে কোরাম না হলে যত জন সদস্য/সদস্যা উপস্থিত থাকবেন তাদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হবে এবং তাদের মতামত/ সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
৩) কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা দুইবার কোরামের অভাবে স্থগিত হলে ৩য় বার উপস্থিত সদস্যদের নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে এবং সাধারণ সদস্য হতে কোরাম অপ করে কার্যনির্বাহী পরিষদের শূন্য/খালী পদ সদস্য অবশ্যই পূরন করতে হবে।
১৭। সাধারণ পরিষদের মতামত ও দায়িত্বঃ-

ক) সোসাইটির সকল মতা সাধারণ পরিষদের ওরপর ন্যস্ত থাকবে। সোসাইটির স্বার্থে সাধারণ পরিষদ যে কোন বৈধ সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। সাধারণ সভায় ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) সদস্যের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হিসেবে গণ্য করা হবে।
খ) সোসাইটির নিযুক্ত বা মনোনীত কর্মচারী পরিচালক (ডাইরেক্টর) পর্যবেক হিসেবে কার্যকরী পরিষদের বা অন্যান্য সভায় উপস্থিত থাকতে পারবেন। কিন্তু তার কোন ভোটাধিকার থাকবেনা।
গ) সাধারণ সভায় কার্যক্রম থাকবে নিম্নরূপঃ
১) নাম ডাকা/ উপস্থিত নিরূপণ করা,
২) গত সাধারণ সভায় কার্যবিবরণী পাঠ ও অনুমোদন/ গ্রহণ করা।
৩) সর্ব প্রকার রিপোর্ট পেশ,
৪) উপবিধি সংশোধন (যদি থাকে)
৫) মূলতবী প্রস্তাব/ বিবিধ।
ঘ) যে কোন সভায় চেয়ারম্যান কিংবা ভাইস চেয়ারম্যান অনুপস্থিত থাকলে বা অপারগ হলে উপস্থিত সদস্যদের কারো একজনকে প্রস্তাব ও সমর্থনের মাধ্যমে সভাপতিত্ব করার মতামত ও দায়িত্ব অর্পণ করা যাবে। এ সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ভাইস চেয়ারম্যান এর স্বাক্ষরে এ চূড়ান্ত অনুমোদিত হবে।
১৮। প্রতিষ্ঠানের তহবিল (আয়ব্যায়)ঃ-আয়
ক) সদস্যদের ভর্তি ফি, চাঁদা ও দান।
খ) শুভাকাঙ্খীদের দান।
গ) সরকারী, বেসরকারী প্রতিষ্ঠান, কল্যাণমূলক ফাউন্ডেশন, দেশী বিদেশী দাতা সংস্থার দান।
ব্যায়ঃ-
ক) অফিস ভাড়া, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ফ্যাক্স, কারেন্ট বিল, গ্যাসবিল পরিশোধ বাবদ।
খ) আসবাবপত্র ক্রয় বাবদ
গ) কর্মচারীদের বেতন ভাতা বাবদ।
১৯। আর্থিক ব্যবস্থাপনা
ক) প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এলাকাস্থ বাংলাদেশে যে কোন সিডিউল ব্যাংকে সোসাইটির নামে একটি সঞ্চয়ী/চলতি হিসাবে খুলতে হবে।
খ) সঞ্চয়ী/চলিত বা উভয় হিসাবে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এর একক স্বাক্ষরে পরিচালিত হবে।

গ) সোসাইটির নামে সংগৃহীত অর্থ কোন অবস্থাতেই হাতে রাখা যাবে না। অর্থ প্রাপ্তির সাথে নগদ অর্থ সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের একাউন্টে জমা দিতে হবে। নগদ অর্থ স্বাভাবিক অবস্থাতে ৩ (তিন) দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে জমা দিতে হবে।
ঘ) সোসাইটির প্রয়োজনীয় অর্থ খরচের পূর্বে উত্তোলনের জন্য কার্যনির্বাহী পরিষদের অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে এবং খরচের পর পরই খরচকৃত ভাউচার কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় অনুমোদন নিতে হবে এবং বাৎসরিক সাধারণ সভায় সকল খরচ অনুমোদন এবং বাজেট পেশ করতে হবে।
২০। অডিটরঃ- সোসাইটির সকল হিসাবে নিকাশ নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষ নিয়োগকৃত/ অনুমোদিত বা যে কোন নিবন্ধনকৃত হিসাবে সংস্থা (অডিট ফার্ম) বা হিসাবে পরীক্ষাদ্বার করাতে হবে। এ ধরনের হিসাব বার্ষিক ভিত্তিতে হবে। ইহা ছাড়া নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়োজিত যে কোন কর্মকর্তা ও হিসাব নিরীক্ষা করতে পারেন।
২১। গঠনতন্ত্রের সংশোধন পদ্ধতিঃ-গঠনতন্ত্রে যে কোন বিষয়ের উপর সংশোধনী আনয়নের জন্য সংশোধিত অনুচ্ছেদের প্রস্তাবলী ২/৩ অংশ সদস্যের অনুমোদন গ্রহনের পর ইহা চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হলে গৃহীত হবে। গৃহীত সিদ্ধান্ত অবহিত করতে হবে।
২২। প্রতিষ্ঠানের বিলুপ্তি
ক) যদি কোন সুনির্দিষ্ট কারণে প্রতিষ্ঠানের মোট সদস্যের পাঁচ ভাগের তিন ভাগ দসস্য সোসাইটির বিলূপ্তি চান তবে যথানিয়মে নিবন্ধীকরণ কর্তৃপরে বরাবরে পেশ করতে হবে। নিবন্ধীকরণ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
খ) জরুরী নোটিশের মাধ্যমে আহত সাধারণ পরিষদের বিশেষ সভায় সংগঠন বিলুপ্তি সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে এবং পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত রেজিষ্ট্রেশন কর্তৃপকে অবহিত করতে হবে।
গ) বিলুপ্তি সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর সংগঠনের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি একই ল্যক্ষ ও উদ্দেশ্যে সংগঠিত অন্য কোন সংগঠন/সংস্থায় হস্থান্তর করতে হবে।

 

‘‘ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস ক্রাইম প্রিভেনশন ফাউন্ডেশন’’
গভঃ রেজি নং এস ৮০৫৩(৭৪)০৮ এর জেলা উপজেলা ও থানা কমিটি
ও প্রতিনিধিদের কর্যক্রম পরিচালনা করার নিয়মাবলী এবং শর্ত সমুহ।

-ঃনিয়মাবলীঃ-

ক) জেলা, উপজেলা ও থানা কমিটি ও প্রতিনিধিগণ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অপরাধ দমন সংস্থা, গভঃ রেজি নং-এস ৮০৫৩(৭৪) ০৮ এর গঠন তন্ত্র, প্রচলিত আইন ও সামাজিক স্থিতিশিলতা রার মাধ্যমে “মানবাধিকার সংরনের পে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে, ভেজাল পন্য ও খাদ্য উৎপাদন সহ বিক্রয় প্রতিরোধ, সরকারী বন উজার প্রতিরোধ কল-কারখানা সহ টেনারী বর্জ্য শোধন না করে পরিবেশ বিপর্জয় ঘটানোর প্রতিরোধ। শিা প্রতিষ্ঠানে শিার সুষ্ঠ পরিবেশ রা ও সরকারী মেশিনারীজসহ আসবাপত্র সঠিক ব্যবহার করার তথ্য সংগ্রহ, মাদক প্রতিরোধ, নারী ও শিশু নির্যাতন সহ যৌতুক প্রতিরোধ, নারী অধিকার বাস্তবায়নের পে কার্যক্রম, এসিড সন্ত্রাস, জালিয়াত চক্র, ভূমি দস্যু, মিথ্যা মামলায় হয়রানী শিকার, বিদেশে চাকুরী দেয়ার নামে আদম বেপারী দ্বারা হয়রানী সহ প্রতারণার শিকার, সরকারী ট্যাক্স ও ভ্যাট সংক্রান্ত প্রতারণা, স্বাস্থ্য বিষয়ক, অবৈধ হাসপাতাল, কিনিক ও নাসিং হোম, বিদ্যুৎ বিল, গ্যস বিল, পানির বিল সংক্রান্ত জালিয়াতি এবং সরকারী, বেসরকারী স্বায়ত্বশাসিত ও ব্যাক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় অবৈধ কর্মকান্ড প্রতিরোধের জন্য রাষ্ট্রীয় সহ প্রশাসনিক কাজে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করার মানসে জেলা ও থানায় দায়িত্বরত আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে কার্যক্রম প্রধান কার্য্যালয়ের নির্দেশে পরিচালনা করতে পারিবেন।

খ) যদি জেলা বা থানা পর্যায়ের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনরূপ সহযোগিতা নাপাওয়া যায় তবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, এটর্নী জেনারেল, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিব, মন্ত্রী পরিষদ সচিব, র‌্যাবসহ পরিচালক র‌্যাব গোয়েন্দা শাখা, পুলিশের আইজি, অতিরিক্ত (ক্রাইম, এসবি, সিআইডি), মহাপরিদর্শক সংশ্লিষ্ট অধিদফতরের মহাপরিচালক, পরিচালক বিভাগীয় ও জেলা কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট বিভাগের কমিশনার, সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের ডিআইজি, সংশিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানসহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নিকট লিখিত পিটিশন দাখিল করাসহ জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক পত্রিকাসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অপরাধ দমন সংস্থা নিজস্ব মূখপত্রে সংবাদ পরিবেশনের জন্য নিরবে/গোপনে/সু-কৌশলে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করে সভাপতি/সাধারণসম্পাদক এর প্রধান কার্যালয়ে স্ব-শরীরে হাজির হয়ে অথবা তাদের নিজস্ব প্রতিনিধির মাধ্যমে উপযুক্ত প্রমান পত্র মহা সচিবের নিকট পেশ করতে হবে।

গ) যদি জেলা কমিটির কেউ রাষ্ট্রীয় প্রচলিত আইন ও সংস্থার গঠনতন্ত্রের নিয়ম পরিপন্থী কোন অসামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত হলে বা সংস্থার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অসৎ উপায় অবলম্বন করলে তবে তার বিরুদ্ধে সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে সংস্থার সকল প্রকার দায়-দায়ীত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হইবে। এবং সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী আইনী ভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হইবে।

জেলা কমিটির শর্তসমূহঃ-
শর্ত- ০১ ঃ
ক) জেলা কমিটির সকল উপজেলা ও থানা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে সদস্য রেখে জেলা সদর থেকে জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, দফতর সম্পাদক, অর্থ ও সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা সদর থেকে জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, দফতর সম্পাদক, অর্থ ও সাংগঠনিক সম্পাদক শিা তথ্য ও প্রচার সম্পাদক এবং মহিলা সমাজ কল্যাণ মানধাধিকার সংস্কৃতিক সম্পাদক পদে সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী সদস্য ফরম পুরনসহ সকল শর্ত পালন করে জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদে নিয়োজিত হইবে।
খ) জেলা কমিটির গঠন পদ্ধতি হবে
জেলা সদর থেকে সভাপতি – ০১ জন
সহ সভাপতি – ০৩ জন
সাধারণ সম্পাদক – ০১ জন
যুগ্ন-সাধরন সম্পাদক – ০৩ জন

অর্থ সম্পাদক – ০১
শিক্ষা, তর্থ্য প্রচার সম্পাদক – ০১ জন
মহিলা, সমাজ কল্যান, মানবাধিকার ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক – ০১ জন
এছাড়াও প্রত্যেক উপজেলা ও থানা কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক পদাধিকার বলে সদস্য হিসেবে থাকবেন। এ হিসেবে জেলা কমিটি গঠন করা হবে। জেলা কমিটির কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন করতে পারবেন। এতে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যানকে প্রধান উপদেষ্টা করে মহাসচিবকে উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য করে স্থানীয় রাজনিতিবিদ আইনজীবি, চাকুরীজীবি, সমাজ সেবক, ধর্মীয় শিক, ইমাম ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপদেষ্টা মন্ডলির সদস্য করা যাবে। dd সকলের জীবন বৃত্তান্ত দুই কপি পাসর্পোট সাইজের ছবি সংগ্রহ করে এক কপি অফিসে সংরণ করতে হবে এবং প্রধান কার্যালয়ে এক কপি জমা দিতে হবে।

শর্ত-২ঃ জেলা কমিটির সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদক প্রধান কার্যালয় এ সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান, মহাসচিবের সাথে যোগাযোগ করে উপজেলা থানা কমিটিকে পরিচালনার কাজে সার্বিক ভাবে সহায়তা প্রদান করবেন।

শর্ত-৩ঃ জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে অবশ্যই সুশিতি জ্ঞানী হতে হবে।

শর্ত-৪ঃ জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে অবশ্যই জেলা সদরের স্থায়ী অথবা গ্রহণযোগ্য অস্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। তবে এেেত্র স্থায়ী বাসিন্দাদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। উল্লেখ্য যে, কোন জেলায় কমিটি গঠন করা না গেলে বা জেলা কমিটি বিলুপ্ত হলে সেই জেলায় তথ্য সম্পাদকের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিনিধি প্রধান কার্যালয় থেকে সম্মানিত চেয়ারম্যন এবং মহাসচিবের সরাসরি তত্তাবধানে কার্যক্রম পরিচালনা করিবেন।

শর্ত-৫ঃ জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক সংস্থার প্রধান কার্যালয় এ জেলা কমিটির চূড়ান্ত তালিকাপত্র নিয়ে হাজির হয়ে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহা সচিবের সীল মোহরসহ যৌথ স্বারের মাধ্যমে চূড়ান্ত অনুমোদন সংগ্রহ সাপেে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য অবশ্যই কর্মনির্ধারিত পত্র গ্রহণ করতে হবে।

শর্ত-৬ঃ জেলা কমিটির সকল কার্যক্রম পরিচালনার েেত্র শুরুতে অবগতিপত্র “প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করতে হবে এবং কার্য্য সম্পাদনের শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করতে হবে।” এেেত্র কোন রূপ অবহেলা করলে অত্র সংস্থার শৃংখলা পরিপন্থিকাজের দায়ে অভিযুক্ত হবেন এবং দায়ভার অবশ্যই বহন করবেন। এতে কারো কোন আপত্তি করা গ্রহণযোগ্য হবে না। কোন কারণে জেলা কমিটি বিলুপ্ত হলে বা প্রধান কার্যালয় থেকে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান, মহাসচিব কর্তৃক কমিটি বাতিল করতে হলে প্রধান কার্যালয় থেকে সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব ৫দিনের সময় দিয়ে পূর্বের কমিটির সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদককে আত্মপ সমর্থনের সুযোগ দিবেন এবং ইচ্ছা করলে উক্ত কমিটির সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদক প্রধান কার্যালয় এ স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে আতœপ সমর্থনের সুযোগ নিয়ে সঠিক জবাব প্রদান করবেন অথবা তাদের বিরুদ্ধে আনীত ত্র“টি বিচ্যুতির জন্য মা প্রার্থনা করবেন। সে ক্ষেত্রে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব যে সিদ্ধান্ত নিবেন তা চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব যে কোন একজনকে জেলা প্রতিনিধি হিসেবে অস্থায়ী ভাবে মনোনিত করে দায়িত্ব প্রদান করবেন। পুনরায় কমিটি না হওয়া পর্যন্ত উক্ত মনোনিত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালন করবেন এবং যদি উক্ত মনোনিত প্রতিনিধি দায়িত্ব পালন কালে কোন ক্রটি বিচ্যুতি ঘটে তবে তার মনোনয়ন বাতিল করে অন্য একজনকে জেলা প্রতিনিধি হিসাবে মনোনয়ন প্রদান করা হইবে। এই পদ্ধতিতে জেলা পর্যায়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালিত হইবে।

উপজেলা/থানা কমিটির শর্ত সমূহ ঃ
শর্ত-০১ঃ উপজেলা/থানা কমিটি কমপে ২১ থেকে সর্বোচ্চ ৩৩ সদস্য বিশিষ্ট হতে হবে। যাতে থাকবেন
সভাপতি ০১ জন
সাধারণ সম্পাদক  ০১ জন
দফতর সম্পাদক  ০১জন
অর্থ ও সাংগঠনিক সম্পাদক  ০১ জন
শিা, তথ্য, প্রচার ও সংস্কৃতিক সম্পাদক  ০১ জন
মহিলা সমাজ কল্যাণ ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ০১ জন
নির্বাহী সদস্য ১৫ থেকে ২৭ জন
সর্বমোট=২১জন

এখানে উল্লেখ্য যে, সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাহী কমিটির সদস্যদেরকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে প্রচার, প্রকাশনা, বাণিজ্য, ক্রীড়া ও আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদন সংগ্রহন করতে হবে।
শর্ত-০২ঃ উপজেলা/থানা কমিটি জেলা কমিটির সহযোগিতায় সংস্থার কার্যক্রম সম্পাদনের বিষয়ে সদা সচেষ্ট থাকবেন। উক্ত কমিটির যে কোন কার্যক্রম গ্রহন করে জেলা কমিটি সহ প্রধান কার্যালয়ে অবগতিপত্র প্রেরণ করবেন। যাতে জেলা কমিটির অবগতি হয়েছে মর্মে প্রমান স্বরূপ জেলা কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের সীল মোহরযুক্ত স্বাক্ষর থাকতে হবে। জেলা কমিটি না থাকলে জেলা প্রতিনিধির সীল মোহরযুক্ত স্বাক্ষর থাকতে হবে। জেলা কমিটি বা জেলা প্রতিনিধি কোনটাই না থাকলে থানা কমিটির ৩৪ অংশের উপস্থিতির স্বার যুক্ত কার্যবিবরণী প্রধান কার্যালয়ে সভাপতি/সাধারণসম্পাদককে দাখিল করতে হবে। পেশ করার সময় অবগতি পত্রে জেলা কমিটি বা জেলা প্রতিনিধি যদি কোন রূপ সহায়তা না করেন তবে থানা কমিটি সরাসরি প্রধান কার্যালয়ে হাজির হয়ে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিবের সহযোগিতা চাইতে পারবেন। এেেত্র সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব যে সিদ্ধান্ত দিবেন তাই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হইবে। এতে জেলা কমিটি বা অন্য কারো কোন আপত্তি গ্রহণ যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। উপজেলা/থানা কমিটির কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন করতে পারবেন। এেেত্র সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান কে প্রধান উপদেষ্টা, মহাসচিবকে উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য করে স্থানীয় রাজনীতিবিদ, আইনজীবি, পেশাজীবি, অর্থনীতিবিদ, শিাবিদ, ধর্মীয় শিক, ইমাম, শিল্পপতি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সরকারী চাকুরীজীবি, সমাজসেবককে সহ গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গদেরকে উপদেষ্টা মন্ডলীয় সম্মানিত সদস্য হিসেবে গ্রহণ করে সম্মান জনক মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে পারবেন। তবে তাঁদের জীবন বৃত্তান্ত সংগ্রহ করে অফিসে সংরণ করাসহ জেলা কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের সহি স্বারসহ সত্যায়িত কপি প্রধান কার্যালয়ে সংস্থার চেয়ারম্যান/মহাসচিবের নিকট প্রদান করতে হবে।
শর্ত-০৩ ঃ উপজেলা/থানা কমিটির সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদককে অবশ্যই উচ্চ মাধ্যমিক পাশ হতে হবে। তবে অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের েেত্র তা শিথিল যোগ্য। এই কমিটির সকল সদস্যদেরকে প্রধান কার্যালয় কর্তৃক সদস্য ফরম পূরণসহ সংস্থার সকল শর্ত পালন করতে হবে।
শর্ত-০৪ঃ উপজেলা/থানা কমিটিকে প্রধান কার্যালয় থেকে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব এর সীল মোহর যুক্ত যৌথ স্বারের মাধ্যমে চূড়ান্ত অনুমোদন নিতে হইবে। অনুমোদন লাভের পর যদি নিজ জেলায় জেলা কমিটি থাকে তবে জেলা কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদককে অনুমোদিত ফটোকপি জমা দিয়ে সীল মোহর যুক্ত যৌথ স্বার সংগ্রহ করতে হইবে। যদি জেলা কমিটি না থাকে তবে প্রধান কার্যালয় থেকে সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিবের মনোনীত জেলা প্রতিনিধিকে ফটোকপি প্রদান করে সীল মোহর যুক্ত স্বার গ্রহণ করে প্রধান কার্যালয়ে ফটোকপি প্রেরণ করতে হইবে। জেলা কমিটি বা জেলা প্রতিনিধি কোনটাই না হওয়া পর্যন্ত প্রধান কার্যালয় থেকে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিবের দেওয়া অনুমোদনই যথেষ্ট বলে বিবেচিত হইবে।
শর্ত-০৫ঃ উজেলা/থানা কমিটি সর্বদায় জেলা কমিটির সাথে সব রকম যোগাযোগ রা করে জেলা কমিটির সুন্দর আদেশ-উপদেশ ও বিধি নিষেধ সম্মান জনক ভাবে বিবেচনা করবেন। কোন বিষয়ে মতানৈক্য দেখা দিলে তা প্রধান কার্যালয়ে অবশ্যই অবগত করতে হবে। অন্যথায় অত্র সংস্থার শৃংখলা ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হবেন এবং সংস্থার চেয়ারম্যানের উপযুক্ত সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য থাকিবেন।

শর্ত-০৬ঃ প্রধান কার্যলয় থেকে সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মাহাসচিব যে কোন মুহুর্তে মাত্র ০৫ (পাঁচ) দিনের নোটিশ প্রদানের মাধ্যমে উপজেলা/থানা কমিটির সকল প্রকার কার্যক্রম স্থগিত করনসহ কমিটি বাতিল বা বিলুপ্তি করার জন্য আত্মপ সামর্থনের ল্েয পূর্বের উপজেলা/থানা কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদককে একটি নোটিশ প্রদান করবেন। তারা ইচ্ছা করলে প্রধান কার্যালয়ে স্ব-শরীরে হাজির হয়ে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিবের নিকট উপযুক্ত লিখিত ও মৌখিক জবাব প্রদান অথবা তাদের ত্র“টি বিচ্যুতির জন্য মা প্রার্থনা করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান এবং মহাসচিবের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হইবে। যদি কোন কারণে উপজেলা/থানা কমিটির কার্যক্রম স্থগিত বা কমিটির বিলুপ্ত ঘটে তবে সংস্থার সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব যে কোন একজনকে উপজেলা/থানা প্রতিনিধি হিসেবে অস্থায়ী ভাবে মনোনিত করে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন। পরবর্তীতে পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠন না হওয়া পর্যন্ত উপজেলা/থানা প্রতিনিধিই সংস্থার সকল প্রকার কার্যক্রম পরিচালনা করবেন এবং তাকেও স্বচ্ছতার সাথে দায়ীত্ব পালন করতে হইবে। নতুবা তার অস্বচ্ছতার কারণে তার মনোনয়ন বাতিল করে অন্য যে কাউকে অস্থায়ী ভাবে মনোনিত করে দায়িত্ব প্রদান করতে পারবেন।